নওগাঁ জেলার থানা কয়টি? নওগাঁ জেলায় মোট ১১টি থানা রয়েছে। বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের রাজশাহী বিভাগের একটি গুরুত্বপূর্ণ জেলা হলো নওগাঁ। এর সমৃদ্ধ ইতিহাস, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি এই জেলাকে বিশেষ পরিচিতি এনে দিয়েছে। প্রশাসনিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা এবং নাগরিকদের সেবা প্রদানের জন্য প্রতিটি জেলায় থানা একটি গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট। নওগাঁ জেলার থানাগুলোর সঠিক সংখ্যা এবং তাদের ভৌগোলিক ও প্রশাসনিক পরিচিতি জানা এই অঞ্চলের সার্বিক চিত্র বুঝতে সাহায্য করে।
এই নিবন্ধের উদ্দেশ্য হলো, নওগাঁ জেলার থানাগুলোর তালিকা, তাদের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এবং শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা। এই তথ্যগুলো পাঠকদের নওগাঁ জেলার প্রশাসনিক কাঠামো এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা দেবে, যা গুগল সার্চে শীর্ষস্থানে উঠে আসার জন্য উপযোগী।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর তালিকা ও পরিচিতি: প্রশাসনিক বিভাগ
নওগাঁ জেলা ১১টি থানা নিয়ে গঠিত, যা এই অঞ্চলের প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনা করে।
- বর্তমান নওগাঁ জেলার থানাগুলোর নাম ও সংখ্যা:
- পত্নীতলা উপজেলা
- ধামইরহাট উপজেলা
- মহাদেবপুর উপজেলা
- পোরশা উপজেলা
- সাপাহার উপজেলা
- বদলগাছী উপজেলা
- মান্দা উপজেলা
- নিয়ামতপুর উপজেলা
- আত্রাই উপজেলা
- রাণীনগর উপজেলা
- নওগাঁ সদর উপজেলা
- প্রতিটি থানার সংক্ষিপ্ত পরিচিতি ও অবস্থান:
- প্রতিটি থানা তাদের নিজস্ব প্রশাসনিক এলাকা এবং নাগরিক সুবিধা প্রদানের জন্য পরিচিত।
- থানাগুলোর অবস্থান এবং ভৌগোলিক বৈশিষ্ট্য তাদের কৃষি, অর্থনীতি এবং সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডকে প্রভাবিত করে।
- থানাগুলোর প্রশাসনিক গুরুত্ব ও ভূমিকা:
- থানাগুলো স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, নাগরিক সেবা প্রদান এবং সরকারি কার্যক্রম বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- থানাগুলো স্থানীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং প্রকল্প বাস্তবায়নেও সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর তালিকা এবং তাদের পরিচিতি এই অঞ্চলের প্রশাসনিক কাঠামো বুঝতে সাহায্য করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট: অতীত থেকে বর্তমান
এই নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক ও প্রশাসনিক বিবর্তনের চিত্র তুলে ধরে।
- ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলে নওগাঁ জেলার থানা বিন্যাস:
- ব্রিটিশ এবং পাকিস্তান আমলে নওগাঁ জেলার প্রশাসনিক কাঠামো বিভিন্ন পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে গেছে।
- এই সময়ে থানাগুলোর সীমানা এবং প্রশাসনিক কার্যক্রম বিভিন্ন ঐতিহাসিক ঘটনার দ্বারা প্রভাবিত হয়েছে।
- স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে থানাগুলোর পরিবর্তন ও উন্নয়ন:
- বাংলাদেশের স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে, নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রশাসনিক কাঠামো এবং উন্নয়ন কার্যক্রম নতুন গতি পায়।
- বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প এবং প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে থানাগুলোর সেবা প্রদানের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- থানাগুলোর ঐতিহাসিক স্থাপনা ও নিদর্শন:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং নিদর্শন রয়েছে, যা এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরে।
- এই স্থাপনাগুলো পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক এবং প্রশাসনিক বিবর্তন বুঝতে সাহায্য করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান ও বৈশিষ্ট্য: প্রাকৃতিক বৈচিত্র্য
এই নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান এবং প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য এই অঞ্চলের কৃষি এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে প্রভাবিত করে।
- থানাগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান ও প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্য:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলো বিভিন্ন ভৌগোলিক অবস্থানে অবস্থিত, যা তাদের প্রাকৃতিক বৈশিষ্ট্যকে ভিন্নতা দেয়।
- কিছু থানা সমতল ভূমিতে অবস্থিত, যা কৃষি কাজের জন্য উপযোগী, আবার কিছু থানা পাহাড়ি অঞ্চলে অবস্থিত।
- থানাগুলোর কৃষি, শিল্প ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড:
- নওগাঁ জেলার কৃষিভিত্তিক অর্থনীতি এই অঞ্চলের প্রধান বৈশিষ্ট্য। ধান, পাট, আলু এবং অন্যান্য ফসল এই অঞ্চলের প্রধান কৃষি পণ্য।
- কিছু থানায় ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প গড়ে উঠেছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- থানাগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা ও অবকাঠামো:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোর যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড আরও গতিশীল হয়েছে।
- সড়ক, রেলপথ এবং নদীপথ এই অঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থার প্রধান মাধ্যম।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভৌগোলিক অবস্থান এবং বৈশিষ্ট্য এই অঞ্চলের কৃষি এবং অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বুঝতে সাহায্য করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর জনসংখ্যা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য: সামাজিক চিত্র
এই নওগাঁ জেলার থানাগুলোর জনসংখ্যা এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এই অঞ্চলের সামাজিক চিত্র তুলে ধরে।
- থানাগুলোর জনসংখ্যা ও জনঘনত্ব:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোর জনসংখ্যা এবং জনঘনত্ব বিভিন্ন কারণে ভিন্নতা পায়।
- কিছু থানা ঘনবসতিপূর্ণ, আবার কিছু থানা অপেক্ষাকৃত কম জনবসতিপূর্ণ।
- থানাগুলোর ভাষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন ভাষা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্য প্রচলিত রয়েছে, যা এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে সমৃদ্ধ করে।
- বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক উৎসব এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রধান অংশ।
- থানাগুলোর সামাজিক ও ধর্মীয় প্রেক্ষাপট:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক সম্প্রদায় বসবাস করে, যা এই অঞ্চলের সামাজিক প্রেক্ষাপটকে বৈচিত্র্যময় করে।
- বিভিন্ন ধর্মীয় এবং সামাজিক প্রতিষ্ঠান এই অঞ্চলের সামাজিক কর্মকাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর জনসংখ্যা এবং সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য এই অঞ্চলের সামাজিক চিত্র বুঝতে সাহায্য করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা: সামাজিক উন্নয়ন
- থানাগুলোর শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শিক্ষার হার:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যা এই অঞ্চলের শিক্ষার হার বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- প্রাথমিক, মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এই অঞ্চলের শিক্ষার প্রধান মাধ্যম।
- কিছু থানায় উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে, যা স্থানীয় যুবকদের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
- থানাগুলোর স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসা ব্যবস্থা:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে সরকারি এবং বেসরকারি স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্র রয়েছে, যা স্থানীয় নাগরিকদের জন্য চিকিৎসা সেবা প্রদান করে।
- থানাগুলোতে হাসপাতাল, ক্লিনিক এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রয়েছে, যা বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা এবং প্রতিরোধে সাহায্য করে।
- স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নয়ন এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে।
- থানাগুলোর সামাজিক উন্নয়ন সূচক:
- শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার উন্নয়ন এই অঞ্চলের সামাজিক উন্নয়ন সূচককে উন্নত করে।
- সামাজিক উন্নয়ন সূচক এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান, শিক্ষা, স্বাস্থ্য এবং অন্যান্য সামাজিক সুযোগ-সুবিধা পরিমাপ করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা এই অঞ্চলের সামাজিক উন্নয়নের চিত্র তুলে ধরে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর পর্যটন ও দর্শনীয় স্থান: সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক আকর্ষণ
বিভিন্ন ঐতিহাসিক এবং প্রাকৃতিক পর্যটন স্থান নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে রয়েছে, যা এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক এবং প্রাকৃতিক আকর্ষণকে তুলে ধরে।
- থানাগুলোর ঐতিহাসিক ও প্রাকৃতিক পর্যটন স্থান:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত স্থান রয়েছে, যা পর্যটকদের জন্য বিশেষ আকর্ষণ সৃষ্টি করে।
- সোমপুর বিহার, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, আলতা দিঘী এবং দিবর দিঘীর মতো ঐতিহাসিক স্থানগুলো এই অঞ্চলের পর্যটন শিল্পের প্রধান আকর্ষণ।
- থানাগুলোর সাংস্কৃতিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক এবং প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন রয়েছে, যা এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরে।
- বিভিন্ন মন্দির, মসজিদ এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক স্থাপনা এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের প্রধান অংশ।
- থানাগুলোর পর্যটন শিল্পের সম্ভাবনা ও উন্নয়ন:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে পর্যটন শিল্পের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
- পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের মাধ্যমে স্থানীয় মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করা সম্ভব।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর পর্যটন এবং দর্শনীয় স্থানগুলো এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক এবং প্রাকৃতিক আকর্ষণকে তুলে ধরে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর শিল্প ও বাণিজ্য: অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড
- থানাগুলোর প্রধান শিল্প ও বাণিজ্য কেন্দ্র:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে কৃষিভিত্তিক শিল্প এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প গড়ে উঠেছে, যা স্থানীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- চালকল, পাটকল এবং অন্যান্য কৃষি প্রক্রিয়াকরণ শিল্প এই অঞ্চলের প্রধান শিল্প।
- বিভিন্ন বাণিজ্য কেন্দ্র এবং বাজার এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের প্রধান মাধ্যম।
- থানাগুলোর কৃষি ও ক্ষুদ্র শিল্পের ভূমিকা:
- নওগাঁ জেলার কৃষি এবং ক্ষুদ্র শিল্প এই অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- কৃষি পণ্য উৎপাদন এবং প্রক্রিয়াকরণ এই অঞ্চলের প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড।
- ক্ষুদ্র শিল্প স্থানীয় মানুষের জন্য কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি করে।
- থানাগুলোর অর্থনৈতিক সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে অর্থনৈতিক উন্নয়নের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে, তবে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে।
- কৃষি এবং শিল্প খাতের উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি এবং বিনিয়োগ আকর্ষণ এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক উন্নয়নের প্রধান লক্ষ্য।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর শিল্প এবং বাণিজ্য এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডকে গতিশীল করে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রশাসনিক কাঠামো ও উন্নয়ন পরিকল্পনা: সরকারি উদ্যোগ
এই নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রশাসনিক কাঠামো এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা এই অঞ্চলের সরকারি উদ্যোগ এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরে।
- থানাগুলোর প্রশাসনিক কার্যক্রম ও কাঠামো:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রশাসনিক কার্যক্রম এবং কাঠামো স্থানীয় নাগরিকদের জন্য সরকারি সেবা প্রদান করে।
- থানাগুলো স্থানীয় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, নাগরিক সেবা প্রদান এবং সরকারি কার্যক্রম বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
- থানাগুলোর উন্নয়ন পরিকল্পনা ও প্রকল্প:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে, যা এই অঞ্চলের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, শিল্প এবং যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন এই অঞ্চলের প্রধান উন্নয়ন লক্ষ্য।
- থানাগুলোর প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ ও সমাধান:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে কিছু প্রশাসনিক চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যা সমাধানের জন্য সরকারি উদ্যোগ এবং স্থানীয় সহযোগিতা প্রয়োজন।
- প্রশাসনিক দক্ষতা বৃদ্ধি, দুর্নীতি প্রতিরোধ এবং নাগরিক সেবা উন্নত করার মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করা সম্ভব।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রশাসনিক কাঠামো এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা এই অঞ্চলের সরকারি উদ্যোগ এবং উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে তুলে ধরে।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ: উন্নয়নের পথরেখা
- থানাগুলোর ভবিষ্যৎ উন্নয়ন ও পরিকল্পনা:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভবিষ্যৎ উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, যা এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক এবং সামাজিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
- কৃষি, শিল্প, পর্যটন এবং অবকাঠামো উন্নয়নের মাধ্যমে এই অঞ্চলের সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব।
- থানাগুলোর প্রধান চ্যালেঞ্জ ও সমাধানের উপায়:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে কিছু প্রধান চ্যালেঞ্জ রয়েছে, যেমন: দারিদ্র্য, বেকারত্ব, জলবায়ু পরিবর্তন এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা।
- এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করার জন্য সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ প্রয়োজন।
- টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে এই চ্যালেঞ্জগুলো সমাধান করা সম্ভব।
- থানাগুলোর আঞ্চলিক ও জাতীয় প্রেক্ষাপট:
- নওগাঁ জেলার থানাগুলোর উন্নয়ন আঞ্চলিক এবং জাতীয় প্রেক্ষাপটে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
- এই অঞ্চলের উন্নয়ন জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং সামাজিক উন্নয়নে অবদান রাখে।
- জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনা এবং নীতি প্রণয়নে এই অঞ্চলের চাহিদা এবং সম্ভাবনা বিবেচনা করা জরুরি।
নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ এই অঞ্চলের উন্নয়নের পথরেখা নির্ধারণ করে এবং জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখে।
আরও পড়ুন: বগুড়া জেলার থানা কয়টি: সংখ্যা, কার্যক্রম এবং যোগাযোগের উপায়
উপসংহার: নওগাঁ জেলার থানা – প্রশাসনিক ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্রবিন্দু
নওগাঁ জেলার থানা কয়টি? নওগাঁ জেলায় মোট ১১টি থানা রয়েছে। এই থানাগুলো শুধুমাত্র প্রশাসনিক ইউনিট নয়, বরং এই অঞ্চলের সাংস্কৃতিক এবং অর্থনৈতিক কেন্দ্রবিন্দু। থানাগুলোর ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, ভৌগোলিক অবস্থান, জনসংখ্যা ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য, শিক্ষা ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, পর্যটন এবং শিল্প ও বাণিজ্য এই অঞ্চলের সামগ্রিক চিত্র তুলে ধরে।
এই নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ভবিষ্যৎ উন্নয়ন এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার জন্য সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের পাশাপাশি স্থানীয় জনগণের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। এই অঞ্চলের টেকসই উন্নয়ন এবং পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তি ব্যবহার করে জাতীয় উন্নয়নে অবদান রাখা সম্ভব।
প্রশ্নোত্তর (FAQ): নওগাঁ জেলার থানা সম্পর্কে সাধারণ জিজ্ঞাসা
- প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার মোট থানা কয়টি?
- উত্তর: নওগাঁ জেলায় মোট ১১টি থানা রয়েছে।
- প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার প্রধান থানাগুলোর নাম কী?
- উত্তর: নওগাঁ সদর, আত্রাই, বদলগাছী, ধামইরহাট, মহাদেবপুর, মান্দা, নিয়ামতপুর, পোরশা, রাণীনগর, সাপাহার এবং পত্নীতলা।
- প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার থানাগুলোর ঐতিহাসিক গুরুত্ব কী?
- উত্তর: নওগাঁ জেলার থানাগুলোতে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থাপনা এবং নিদর্শন রয়েছে, যা এই অঞ্চলের সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে তুলে ধরে।
- প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার থানাগুলোর প্রধান পর্যটন স্থান কী?
- উত্তর: সোমপুর বিহার, পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার, আলতা দিঘী এবং দিবর দিঘী এই অঞ্চলের প্রধান পর্যটন স্থান।
- প্রশ্ন: নওগাঁ জেলার থানাগুলোর অর্থনৈতিক অবস্থা কেমন?
- উত্তর: নওগাঁ জেলার অর্থনীতি কৃষিভিত্তিক, তবে ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প এবং পর্যটন শিল্পেরও সম্ভাবনা রয়েছে।
নওগাঁ জেলার থানা কয়টি : যদি এই বিষয়ে আপনার কোনো প্রশ্ন থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে নিচে মন্তব্য করুন। পোস্টটি যদি তথ্যবহুল মনে হয়, তবে এটি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ!